৩নং কালচোঁ উত্তর ইউপিতে উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে পুনরায় নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী মানিক প্রধানিয়া

শাখাওয়াত হোসেন শামীম :
আসন্ন ইউপি নির্বাচনে হাজীগঞ্জ উপজেলার ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়নের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ও বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান মানিক হোসেন প্রধানিয়া দ্বিতীয় বারের মতো নৌকার মননোয়ন প্রত্যাশী। তিনি মুজিব আদর্শের একজন পরীক্ষিত সৈনিক, মানিক হোসেন প্রধানিয়া ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং বর্তমানে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি এর দায়িত্ব পালন করছেন। যুব সমাজের মনিকোঠায় তিনি অপ্রতিরোধ্য চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত মানিক হোসেন প্রধানিয়া। যার পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে এলাকার উন্নয়নে সরকার ঘোষিত প্রতিটি কার্যক্রম সুন্দর ও সফলভাবে সম্পাদন করতে সক্ষম।
মানিক হোসেন প্রধানিয়া শুধু নিজ এলাকায় নয়, উপজেলার সর্বসাধারনের কাছে দলমত নির্বিশেষে এক ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা সম্পন্ন ব্যক্তি হিসেবে প্রতীয়মান রয়েছেন। ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়নের তার অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে ,সস্ত্রাস ও মাদক মুক্ত,আধুনিক ও মডেল করে গড়ে তোলার জন্য এবারও নৌকার প্রার্থী হতে চান তরুণ এই সমাজ সেবক, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নির্বাচিত সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান মানিক হোসেন প্রধানিয়া। মানিক হোসেন প্রধানিয়া জনসেবা প্রধানের মাধ্যমে একজন সফল জনবান্ধব চেয়ারম্যান হিসেবে এলাকায় অধিষ্ঠিত। ইউনিয়নবাসীর নয়নের মনিকোঠায় শক্ত স্থান করে তিনি। এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করতে চান জনবান্ধব ও বিচক্ষণ এই চেয়ারম্যান। ইউনিয়নবাসী এক বাক্যে তাকেই পুনরায় চেয়ারম্যান পদে দ্বিতীয় বারের মতো বসাতে চান। আর জনগনের আশার প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই মানিক হোসেন প্রধানিয়া ইউপি নির্বাচনে এবারও নৌকার প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে ইচ্ছুক।
তিনি চাঁদপুর প্রতিদিন নিজস্ব প্রতিবেদকের সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে মানিক হোসেন প্রধানিয়া বলেন, যতোদিন বেঁচি থাকবো মুক্তিযুদ্ধের জীবন্ত কিংবদন্তী, মহান মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর কমান্ডার, সাবেক সফল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য,মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এমপির দিকে নির্দেশনায় ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়নের উন্নয়ণে নিজেকে সবসময় নিয়োজিত রাখবো।
তিনি বলেন, পুনরায় নির্বাচিত হতে পারলে অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করা হবে। জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত মানুষের সেবক হিসেবে পাশে থেকে কাজ করতে চাই। ইতোমধ্যে ইউনিয়নবাসীর সার্বিক সহযোগীতার মাধ্যমে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা সকল উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছি। ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে তিনি বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় গনসংযোগ অব্যাহত রেখেছেন। তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সফল সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছি। সাথে সাথে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়া ও ক্ষুধা ও দারিদ্রমুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন।
তিনি বলেন, আমি বিগত ৫ বছরে মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম এমপির দিকে নির্দেশনায়
৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়নের রাস্তা-ঘাট হাটবাজার এর ব্যপক উন্নয়ন এবং গ্রাম আদালতে নিরপেক্ষ বিচার শালিস করেছি।
আমার এই দীর্ঘ ৫ বছরের নেতৃত্বে ইউনিয়নে শতভাগ বয়স্ক, বিধবা, প্রতিবন্ধীসহ অন্যান্য ভাতা ও ৩০ কেজির চাল,১০ কেজির চাল প্রত্যেক সুবিধা বঞ্চিত মানুষের হাতে হাতে পৌছে দিয়েছেন ও আমার ইউনিয়ন শতভাগ বিদ্যুতায়ন এলাকা হিসেবে চিহিৃত হয়েছে।
তিনি আরো জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার দেশের প্রতিটি সেক্টরে ব্যাপক উন্নয়ন কাজ করেছে এবং বিভিন্ন মেঘা প্রকল্পের বাস্তবায়নসহ দেশের এই উন্নয়ন কাজ চলমান। এই উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে নেই হাজীগঞ্জ উপজেলার ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন।
আমার ইউনিয়নের গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় নতুন করে কাঁচা (মাটি) রাস্তা নির্মাণ, ছোট-বড় কাঁচা রাস্তায় সিসি, আরসিসি ঢালাই দ্বারা পাকাকরণ, ইটের সোলিং, কালভার্ট, গাইড ওয়াল, আর্সেনিকমুক্ত নলকূপ, মসজিদ, মাদরাসা, এতিমখানা, মন্দিরসহ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, স্কুল ও হাট-বাজারের ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেছি।
করোনা মহামারী দুর্যোগ মোকাবেলায় আমি আমার নিজ ইউনিয়নের প্রতিটা মানুষের পাশে থেকে খাদ্য সহায়তা সহ বিভিন্ন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন করেছি, করোনাকালীন এই সময়ে সরকারি সহায়তা প্রদানসহ আমি ব্যক্তিগত অর্থায়নে, মাস্ক বিতরণ, হাত ধৌয়ার জন্য হ্যান্ড সেনেটারী এবং সচেতনামূলক কর্মকান্ড পরিচালনাসহ নিজস্ব অর্থায়নে কর্মহীন মানুষের মাঝে নগদ টাকা ও খাদ্য সহায়তা দিয়েছেন। যাহা অতিতে কোন চেয়ারম্যানদের এসব কর্মকান্ড করতে দেখা যায়নি। সবাইকে আমি এক চোখে দেখেছি বলে তিনি জানান।
বিগত ৫ বছর ইউনিয়নের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের ইউনিয়নটি একটি আদর্শ ইউনিয়ন। ইউনিয়নে নেই কোনো বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং এমনকি জঙ্গীবাদ। সময়ে ও দূর্যোগের কারনে কিছু কাজ পিছিয়ে গেলেও এলাকার উন্নায়ন চোখে পরার মত,বিভিন্ন ওয়ার্ড ও পাশ্ববর্তী এলাকার সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য কিছু ব্রিজ এর কাজ শেষ ও কিছু চলমান রয়েছে। এছাড়াও কালভার্ট, পুল, রাস্তা মেরামত ও নতুন করে দেওয়া হয়েছে, যোগাযোগ ব্যাবস্থা আরো উন্নত করার লক্ষ্যে তৃনমুল থেকে আগে কাজ শুর” করেছি। তাছাড়াও সরকার কর্তৃক সকল পেরিত সুবিধা জনগনের দোরগোড়ায় পৌছেদিতে নিরলস পরিশ্রমে কোন ঘাটতি রাখিনি।
তিনি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শ ও মুক্তিযোদ্ধের চেতনা নিয়ে আমার পরিবার। তিনি মুজিব আদর্শের একজন পরীক্ষিত সৈনিক, তিনি ছাত্র ও যুব রাজনীতিতে যুক্ত থেকে বর্তমান ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নির্বাচিত সভাপতি এর দায়িত্ব পালন করছি।
আমি আওয়ামী রাজনীতির সাথে যুক্ত, একজন একনিষ্ঠ ও নিবেদিত কর্মী হিসবে কাজ করে যাচ্ছি। ছোটবেলা থেকেই সাধারণ মানুষের দুঃখ দূর্দশায় আমার প্রাণ কাঁদে। আমি আমার ইউনিয়ন বাসীর যে অসমাপ্ত কাজ গুলো আছে তা সমাপ্ত করতে চাই।
সাংসদ মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীরউত্তমের নেতৃত্বে ইউপি চেয়ারম্যান মানিক হোসেন প্রধানিয়া জনগণকে সাথে নিয়ে ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেছি।
মানিক হোসেন প্রধানিয়া আরো জানান , ৩ নং কালচোঁ উত্তর
ইউনিয়ন একদিন অবহেলিত ইউনিয়ন ছিলো আমি ২০১৬ সালে নৌকা মার্কা পেয়ে প্রথম বারের মত বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্ব সেবা, উন্নয়ন, সুশাসন ইউনিয়ন বাসীকে উপহার দিয়েছি। আমি এই পাঁচ বছরে কি কি উন্নায়ন মূলক কাজ করেছি তার বিচার বিবেচনা করবে আমার ইউনিয়ন বাসী ।
আমি শতভাগ আশাবাদী। আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা, বিশ্ব-মানবতার মা, সফল রাষ্ট্রনায়ক, দেশরত্ন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবারও আমাকে দ্বিতীয় বারের ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়নের আওয়ামীলীগ দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে জনগণের সেবা করার সুযোগ দিবেন। আর এসুযোগটি শতভাগ ইতিবাচকভাবে কাজে লাগিয়ে ইউনিয়নের সার্বিক উন্নয়নে নিজেকে উৎসর্গ করে দেয়ার অঙ্গীকার ও প্রত্যয় ব্যাক্ত করেন তিনি।
এসময়ে তিনি আরো বলেন,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাংসদ মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীরউত্তমের হাতকে শক্তিশালী করতে ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়নের উন্নয়নধারা অব্যহত রাখতে দলীয় মনোনয়ন নৌকা প্রতীক নিয়ে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহন করে জনগনের সেবা করতে চাই। আমি আমার ইউনিয়নে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে নিপীড়িত, সুবিধাবঞ্চিত মানুষের কল্যানে নিজকে নিয়োজিত রাখবো, এলাকার সকল সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপুর্ন ভূমিকা রাখতে পারবো, ইনশাআল্লাহ।
৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন এর বিভিন্ন তৃনমূল এলাকার লোকজনের সাথে কথা হলে তারা জানান, চেয়ারম্যান মানিক হোসেন প্রধানিয়া একজন সদালাপী, পরিশ্রমী এবং এলাকার উন্নয়নে যথেষ্ট নিবেদিত। ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন পরিষদ এলাকায় প্রতি বছরই শিক্ষার হার আনুপাতিক হারে বাড়ছে। ইউনিয়নটিতে শিক্ষা ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে সরকার ঘোষিত সকল প্রকার সুবিধাদি পাচ্ছেন ইউনিয়নে বসবাসকৃত সর্বসাধারণ। এছাড়াও গ্রাম পুলিশ কমিটি রয়েছে ইউনিয়নটিতে, যারা সার্বক্ষনিক এলাকার আইন-শৃংখলা রক্ষায় এবং জনগনের সেবায় কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিমাসে মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নানা বিষয়ে আলোচনা হয়ে থাকে। বিশেষ করে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন ও বাল্যবিবাহ বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, ইভটিজিং বন্ধে কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহনে প্রয়োজনজনীয় ভূমিকা পালন করেন ইউপি চেয়ারম্যান মানিক হোসেন প্রধানিয়া।
৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মানিক হোসেন প্রধানিয়া দলমত নির্বিশেষে সকলের কাছে বড়ই আস্থাভাজন। সফল, জনবান্ধব ও আপোষহীন এই চেয়ারম্যান যতদিন এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্বে থাকবে, এলাকার সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত হয়ে কাজ করে যাবে ইনশাআল্লাহ। সকলের আন্তরিকতা ও নিরলস ভালোবাসায় ইউনিয়নের সার্বিক উন্নায়ন অব্যাহত আছে এবং আগামীতেও থাকবে।
৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন এর ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও বর্তমান ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং উন্নয়ন সমন্বয় কমিটির যুগ্ম আহবায়ক মোঃ মনির হোসেন মাস্টার বলেন, ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মানিক হোসেন প্রধানিয়া একজন ভালো মনের মানুষ। তাঁর মাঝে নেই কোনো অহংকার। মানিক হোসেন প্রধানিয়ার বিকল্প মানিক হোসেন প্রধানিয়াই। বর্তমান তার নেতৃত্বে ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ অনেক সুসংগঠিত ও অনেক শক্তিশালী একটি ইউনিট। মহামারী করোনা ভাইরাস(কোভিড-১৯) চলমান লকডাউন এর সময় অত্র ইউনিয়ন এর গরীব অসহায় মানুষের মাঝে সরকারি বরাদ্দ পৌঁছে দিয়েছেন। পাশাপাশি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ত্রান সামগ্রী বিতরণ করছেন। এমনকি রাতের অন্ধকারে নিজে ত্রান নিয়ে মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছায় দিয়েছেন। এলাকার উন্নয়নে এবং কর্মীবান্ধব নেতা হিসেবে মানিক হোসেন প্রধানিয়ার বিকল্প নেই। এই ইউনিয়নে উন্নয়নের ধারা অব্যাহৃত রাখতে মানিক হোসেন প্রধানিয়া কোন বিকল্প নেই বলে মনে করছেন ওই ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের বাসিন্দারা।
তারা আরো জানান, তিনি দীর্ঘ ৫ বছর যাবৎ ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার মেয়াদকালীন সময়ে ইউনিয়নের উন্নয়ন ছিলো চোখে পড়ার মতো। চেয়ারম্যান একজন সৎ, যোগ্য মানুষ এবং ইউনিয়নের উন্নয়নের কারিঘর হিসেবে মানিক হোসেন প্রধানিয়াকে আবারো চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই আমরা।পূনরায় চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচনে নির্বাচিত হয়ে, সুখে দুঃখে আবারো ইউনিয়নের জনগনের পাশে থাকবে বলে মনে করেন ৩ নং কালচোঁ উত্তর ইউনিয়ন এর সকল শ্রেনী পেশার মানুষের ।

শেয়ার করুন

Leave a Reply